শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৪:৪১ অপরাহ্ন
২৬শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১১ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনাম :
গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভের স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি ভারত যুদ্ধ শুরু করেছে, শেষ করবে পাকিস্তান: সিরাজ-উল-হক বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে ১০টি ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের সনদ বাতিল চার মাস চিকিৎসা ও বিশ্রাম শেষে দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া রাখাইনে মানবিক করিডোর নিয়ে কোনো চুক্তি হয়নি: জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আসন্ন বাজেট হবে বাস্তবসম্মত ও সংস্কারমুখী: এনবিআর চেয়ারম্যান কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বাজারে আসছে নতুন নকশার টাকার নোট, থাকছে চমক শ্রমিক-মালিক এক হয়ে গড়বো এ দেশ নতুন করে: শ্রমিকদের বাস্তব অধিকার এবং সরকারের দায়িত্ব শ্রম আইন সংশোধনের উদ্যোগ, শ্রমিক স্বার্থ প্রাধান্য পাবে: উপদেষ্টা অপকর্ম বন্ধ করুন, নাহলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভের স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি

Coder Boss
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫
  • ২ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক॥
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সেমিনারে গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার জোর দাবি জানানো হয়েছে। আজ রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে “গণমাধ্যম সংস্কার: সমস্যা ও করণীয়” শীর্ষক এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জার্নালিস্ট কমিউনিটি অব বাংলাদেশের সদস্য সচিব মো. মিয়া হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দ্য ডেইলি ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য সৈয়দ আবদাল আহমেদ এবং সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. আব্দুল্লাহ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা।
সকল গণমাধ্যমকর্মীর জন্য একটি অভিন্ন বেতন কাঠামো প্রণয়ন করা।
নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি স্বাধীন প্রেস কমিশন গঠন করা।
তথ্য জানার অধিকার ও সাংবাদিকতার অধিকারকে সংবিধানের মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা।
ইলেকট্রনিক ও অনলাইন গণমাধ্যমের অনুমোদনের জন্য যথাযথ আইন প্রণয়ন করা।
বক্তারা আশা প্রকাশ করেন, সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমের সংস্কার এবং এর অধিকার সুরক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102