কবিতা-১
“স্মৃতি”
– শেখ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
হৃদয়ে কেন দাও ব্যাথা কেন তীব্রতিক্ত তোমার প্রীতি।
ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
তুমি তো লাজুক সুজন, শোননা ভোরের কুজন। ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
ভোরের শিশির পাখির কলোরব, বৃক্ষের মনোহর মানবের হিল্লোল বয়ে আনে তোমার সুরেরও গিতি ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
বরর্ষার জ্বল, নদীর কল্লোল তাঁরার ঝিঁকিমিকি চাঁদের মিতালী বয়ে আনে তোমার সুরেরও গিতালী ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
কতনা সুন্দর মনোহর এই ধরণী মধু মাখা বিধুর তাহা তার কাছে তুমি হীরামনি ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
মানব বেশে চলে যাও ফেলে যাও স্মৃতি, মুছে দাও হৃদয়ের শোনিতের দাগ দাও তুমি তীব্র তৃপ্তি ।
ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
অবসান হয়ে যাবে করবেনা সমাপ্তি বয়ে আনে স্মরনের ছবি, এটাই কি তবোরীতি, সমাপ্তিতে ঘটবেনা সমাপ্তি
যা অবসরে গীতিকায় লিখিবে কোন এক কবি। ওগো কেন তুমি মোর স্মৃতি।
কবিতা-২
“নববর্ষ”
– শেখ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
তোমায় জানাই নববর্ষ, হাজার ফুলের শুভেচ্ছা।
প্রভু কৃপা করতঃ মোর কামনা, তোমায় করব গোলাপ অর্পন ইহা হল মোর বাসনা।
হাসি মুখে নিও ফুল তার পরে হায়, রেখে দিও অন্তরায় যদিও সে ফুল শুকায়।
অসংখ্য বন্ধন মাঝে মহানন্দ্রময়, এই বসুধার হৃদয় খানি ভরি বারংবার তোমার অমৃত সুধা ঢালি দিবে অবিরত নানা বর্ণ গন্ধময়।
জীবনটাকে ভরিবে লক্ষবর্তিকায়। জালিবে আলো ঐশিখায়।
তোমার হৃদয় মন্দিরের মাঝে ইন্দিয়ের দ্বার রুদ্ধ করি আস্বাধন সে নহে আমার যা কিছুআনন্দ্র আছে।
হাসি উল্লাস গানে, আনন্দ্র রবে তার মাঝখানে।
হে নববর্ষ তুমিতো অনন্ত যৌবনা, নবীনকে স্বাগতম, প্রবীন কে কর উদ্দীপনা।