বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৩৭ অপরাহ্ন
৯ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৪ঠা রজব, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনাম :
জলবায়ু অভিযোজনে বিনিয়োগ করলে ২০৩০ সালে পোশাক রপ্তানি ছাড়াবে ১২ হাজার কোটি ডলার তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: আজ ঢাবি ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল নির্বাচনে নাগরিকদের অংশগ্রহণ বাড়াতে জাতিসংঘের নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘ফিউচার বাংলাদেশ’ ধামরাইয়ে বাজারে লুটপাটের অভিযোগ নিয়ে ধূম্রজাল: ব্যবসায়ীদের দাবি ‘ঘটনা সাজানো’ কেরানীগঞ্জে ফরমালিন দিয়ে ফল পাকানোর দায়ে ৯ ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড সালথায় ৪০ পেঁয়াজ চাষিকে প্রকাশ্যে ঋণ দিল কৃষি ব্যাংক ওসমান হাদীর খুনিদের ফাঁসির দাবিতে আইএইচআরসি’র প্রতিবাদী সমাবেশ ধামরাইয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবনিযুক্ত ওসির মতবিনিময় সভা বিজয় দিবসে জাতীয় সম্মিলিত ফোরাম (জেএসএফ) বাংলাদেশের শুভেচ্ছা ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস: শ্রেষ্ঠ আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়

সালথায় প্রণোদনার পেঁয়াজবীজ ৯০ শতাংশ অনঙ্কুরিত বিপাকে কৃষক

Coder Boss
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৫৭ Time View

মজিবুর রহমান সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি ॥

ফরিদপুরের সালথা প্রণোদনার পেঁয়াজবীজে ক্ষতিগস্থ হয়েছেন কৃষকেরা তারা বলেছেন এ সব বীজের ১০ শতাংশও অঙ্কুরিত হয়নি। অন্তত ৯০ শতাংশ অনঙ্কুরিত রয়ে গেছে।এই বীজ রোপণ, সেচ, সার, কীটনাশক জমি প্রস্তুত বাবদ প্রায় ২৫০০/টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু বীজথেকে চারা গজায়নি এখন নতুন করে বীজ কিনে পেঁয়াজ রোপণ করাও সম্ভব নয়। তাঁরা বলছেন, এসব বীজের ১০ শতাংশও অঙ্কুরিত হয়নি। এ দিকে বীজ বপনের সময় শেষ। এ অবস্থায় হতাশায় দিন কাটছে তাদের।

ফরিদপুরের সালথায় প্রণোদনার পেঁয়াজবীজ আবাদ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন ১৪৫০ জন কৃষক। বেশির ভাগ বীজ থেকেই চারা গজায়নি। ফলে জমি প্রস্তুতের খরচই বিফলে গেছে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা।উপজেলা জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে রবি মৌসুমের আওতায় ১৪৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে বিভিন্ন জাতের পেয়াজবীজ দেওয়া হয়। প্রণোদনা পাওয়া সব কৃষকই ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

বারি-১, বারি-৪ ও তাহেরপুর জাতের প্রণোদনার পেঁয়াজবীজ বিতরণ করে উপজেলা কৃষি অফিস। কৃষকেরা বলছেন, নভেম্বর মাসে সরকারি ভাবে ১কেজি করে পেঁয়াজবীজ দিয়েছে সালথা উপজেলা কৃষি অফিস।

জেলা প্রশাসক এবং জেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির সভাপতি মো. কামরুল হাসান মোল্যা বলেন, বিষয়টি নিয়ে জরুরি মিটিং হয়েছে এবং তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুদর্শন কুমার সিকদার বলেন, এক হাজার চারশত কৃষক পেঁয়াজবীজ পেয়েছেন । তাদের বীজগুলো না গজানোর অভিযোগ উঠেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, শূন্য থেকে ১০ শতাংশ বীজের চারা গজিয়েছে। তিনি বলেন, বিএডিসির সরবরাহ করা পেঁয়াজবীজ কৃষকদের দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে ফরিদপুর জেলা কৃষি পুনর্বাসন ও প্রণোদনা কমিটি একটি তদন্ত দল গঠন করেছে। কৃষি কর্মকর্তা সুদর্শন কুমার আরো বলেন, এ বছর সালথায় উপজেলায় ১২‘শ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ রোপণ করা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102