বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৩০ অপরাহ্ন
৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১৯শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনাম :
পহেলা বৈশাখের আনন্দযজ্ঞে ধামরাই বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ঈদের ছুটি শেষে ধীরে ধীরে চেনারূপে ফিরছে রাজধানী ঢাকা গণমাধ্যমের একমাত্র অঙ্গীকার হোক সত্য প্রকাশ করা : কাদের গনি চৌধুরী আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের প্রতি শামা ওবায়েদের হুঁশিয়ারি পেঁয়াজের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় পাবনার কাশিনাথপুরে কৃষকদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন পাবনা জেলা শাখার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত আসন্ন ঈদের ছুটি ১ দিন বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি সাবেক সংসদ সদস্য ও ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ ব্যক্তি পর্যায়ে সুদে লেনদেন ও দাদন বন্ধে হাইকোর্টের রুল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায় না বাংলাদেশ সমতা পার্টি

পলো বাওয়া উৎসবে মাতলো ফরিদপুরের মানুষ

Coder Boss
  • Update Time : শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১০৭ Time View
মুজিবুর রহমান, ফরিদপুর প্রতিনিধি॥
বাংলার গ্রামের একটি ঐতিহ্য উৎসব পলো বাওয়া। গ্রাম বাংলায় আগে এই উৎসব সচরাচর দেখা গেলেও বর্তমানে তা খুব একটা দেখা যায় না। ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হয়েছে পলো উৎসব। হাজারও মানুষ অংশ নেয় পলো দিয়ে মাছ ধরার এ উৎসবে।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) সকাল ৭টায় ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের কাইজার কোলে পলো উৎসবের আয়োজন করে স্থানীয় যুব সমাজ। পলো দিয়ে মাছ ধরার উৎসব দেখতে কোলের পাশের চারপাশের রাস্তায় অবস্থান নেয় বিভিন্ন বয়সী মানুষ। এ ধরনের উৎসবে এসে খুশি আগতরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, সূর্যোদয়ের আগেই হাজারও মানুষের ঢল নামে কাইজার কোলে। কারো হাতে পলো, কারো হাতে জালসহ মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ। দূর দূরান্ত থেকে পলো হাতে আনন্দ ফুর্তি করতে করতে মাছ ধরার উৎসবে এসেছেন নানা বয়সী মানুষ।
মাছ ধরতে আসা মজিবুর বিল্লাল রহমান বলেন, মাছ ধরার কথা শুনতে পেয়ে গতকাল পলো কিনেছি। এই উৎসবের কারণে পলো একটু দাম বেশি দিয়ে কিনতে হয়েছে। ২৫০ টাকার পলো ৩৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হয়েছে। তারপরও ভালো লেগেছে, অনেকদিন পর এমন উৎসবে যোগ দিতে পেরে।
পলো উৎসবের আয়োজক মো. মুরাদ হোসেন জানান, গত দুই দিন যাবত পলো উৎসবের মাইকিং করা হয়েছে। হারিয়ে যাওয়া এমন উৎসবে যোগ দিয়েছেন হাজারও মানুষ। এই কোলে কারেন্ট জাল, ভেসাল দিয়ে মাছ মারা হতো। প্রশাসন এটা বন্ধ করায় আমরা এই উৎসবের আয়োজন করেছি। হারানো ঐতিহ্য ধরে রাখতেই এই আয়োজন। প্রতিবছর যাতে এ ধরনের আয়োজন করতে পারি, সেজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি। গ্রাম বাংলার হারানো ঐতিহ্য পলো উৎসব ধরে রাখতে প্রতিবছর আয়োজন করা হোক এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102